বিটকয়েন কি | বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে

বিটকয়েন কি

আপনারা অনেকেই বিটকয়েন এর নাম শুনেছেন কিন্তু জানেন না বিটকয়েন কি? এটি কিভাবে কাজ করে। আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো বিটকয়েন নিয়ে।

বিটকয়েন (₿) বিশ্বের সর্বপ্রথম মুক্ত-সোর্স ক্রিপ্টোকারেন্সি, যাকে বিকেন্দ্রীক ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে অভিহিত করা হয়। এটি কোন দেশের সরকার নিয়ন্ত্রিত না, এবং কোনো ব্যাংক বা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে লেনদেনের প্রয়োজন নেই।

বিটকয়েন কি

বিটকয়েন (Bitcoin) হলো বিশ্বের প্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সি, যা ২০০৯ সালে ‘সাতোশি নাকামোতো’ ছদ্মনামধারী এক ব্যক্তি বা দল তৈরি করেছিলেন। এটি একটি বিকেন্দ্রীভূত ডিজিটাল মুদ্রা, যার অর্থ এটি কোনও কেন্দ্রীয় দেশ বা কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় না। বিটকয়েন লেনদেনগুলি ব্লকচেইন নামক একটি বিতরণ করা লেজারে রেকর্ড করা হয়, যা ক্রিপ্টোগ্রাফি দ্বারা সুরক্ষিত।

ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে সরাসরি এই মুদ্রার লেনদেন করা হয়। লেনদেনের সুবিধার্থে ব্যবহৃত হয় ক্রিপ্টোগ্রাফি নামক একটি সফটওয়্যার সিস্টেম। ২০১৩ সালে বিটকয়েনের দাম ১০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার পর থেকে ক্রমাগত জনপ্রিয় হয়ে উঠতে থাকে এই ভার্চুয়াল মুদ্রাটি। বিটকয়েনে লেনদেনের তথ্য ব্লকচেইন নেটওয়ার্কে সংরক্ষিত থাকে। নাম প্রকাশ না করেও বিটকয়েন লেনদেন করা যায়। আপনি জানতে চান

ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে অনলাইনে দুজন ব্যবহারকারীর মধ্যে সরাসরি এই মুদ্রার লেনদেন করা হয়। লেনদেনের সুবিধার্থে ব্যবহৃত হয় ক্রিপ্টোগ্রাফি নামক একটি সফটওয়্যার সিস্টেম। ২০১৩ সালে বিটকয়েনের দাম ১০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার পর থেকে ক্রমাগত জনপ্রিয় হয়ে উঠতে থাকে এই ভার্চুয়াল মুদ্রাটি। বিটকয়েনে লেনদেনের তথ্য ব্লকচেইন নেটওয়ার্কে সংরক্ষিত থাকে। নাম প্রকাশ না করেও বিটকয়েন লেনদেন করা যায়। আপনি জানতে চান ১ বিটকয়েন সমান কত টাকা তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ে আসুন।

বিটকয়েন এর আবিষ্কার 

বিটকয়েন এর সৃষ্টি করেছিলেন এক দল ছদ্মবেশী  ব্যাক্তি যার মূল পরিচয় এখন ও আমাদের অজানা রয়ে গেছে। তারা নিজেদের পরিচয় দেয় তারা Satoshi Nakamoto নামে। ২০০৭ এবং ২০০৮ সালে একটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট দেখা দেয়। যার মূল কারণ ছিল ব্যাংক থেকে ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ উত্তোলন।

২০০৮ সালে এই অর্থনৈতিক সংকটের সময়ে হোয়াইট পেপার নামে একটা থ্রী সিক্স পেপার আবির্ভাব হয় যার হেডলাইন ছিল Bitcoin A peear to peear electronic cash system . ঐ পেপারের ছদ্মলেখক এর ছদ্মনাম নাম ঔ হচ্ছে Satoshi Nakamoto

নয় পৃষ্ঠার এর এই পেপারে নাকামোতো তার peear to peear electronic cash system টি বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন।

বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে:

উপরের আলোচনা থেকে জানলেন বিটকয়েন কি এখন আলোচনা করবো বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে। বিটকয়েন মুলত বিকেন্দ্রীভূত ডিজিটাল মুদ্রার জগতের এক নাম, দ্রুত লেনদেন, বেনামী ব্যবহার এবং মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে সুরক্ষার মতো বেশ কিছু আকর্ষণীয় সুবিধা প্রদান করে। কিন্তু অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, বিটকয়েন আসলে কিভাবে কাজ করে?

বিটকয়েন ব্লকচেইন নামক একটি বিতরণকৃত লেজার টেকনোলজির উপর ভিত্তি করে কাজ করে। ব্লকচেইন হলো লেনদেনের একটি অপরিবর্তনযোগ্য রেকর্ড যা বিশ্বব্যাপী কম্পিউটারের একটি নেটওয়ার্কে সংরক্ষিত থাকে।

যখন কোন ব্যবহারকারী বিটকয়েন পাঠায়, তখন লেনদেনটি নেটওয়ার্কে সম্প্রচারিত হয়। ‘মাইনার’ নামক বিশেষায়িত কম্পিউটারগুলি লেনদেনগুলি যাচাই করে এবং ‘ব্লক’ সংগঠিত করে।

ব্লকচেইন প্রযুক্তি বিটকয়েনকে অত্যন্ত নিরাপদ করে তোলে। লেনদেনগুলি গুপ্তভাবে লিপিবদ্ধ করা হয় এবং ব্লকচেইনে পরিবর্তন করা অসম্ভব।

বিটকয়েন ব্যবহারের সুবিধা:

বিটকয়েন, বিশ্বের প্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সি, ২০০৯ সালে তৈরি হওয়ার পর থেকেই বিতর্ক এবং আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। এর বিকেন্দ্রীভূত প্রকৃতি, দ্রুত লেনদেন এবং বেনামী ব্যবহারের সুযোগ অনেকের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উটেছে।

এই আর্টিকেলে আমরা বিটকয়েন ব্যবহারের কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো:

দ্রুত এবং সস্তা লেনদেন:

ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে বিটকয়েন লেনদেন দ্রুত সম্পন্ন হয়। কোনও মধ্যস্থতাকারী (যেমন ব্যাংক) না থাকায় লেনদেন খরচ অনেক কম। দ্রুত লেনদেনের জন্য বিশেষভাবে উপকারী, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে।

বিশ্বব্যাপী ব্যবহার:

বিটকয়েন বিশ্বের যেকোনো জায়গায় ব্যবহার করা যায়। বৈদেশিক মুদ্রা রূপান্তরের প্রয়োজন নেই, যা লেনদেনকে আরও সহজ করে তোলে। ভ্রমণকারী এবং ব্যবসায়ীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।

উন্নত নিরাপত্তা:

বিটকয়েন ক্রিপ্টোগ্রাফি দ্বারা সুরক্ষিত, যা লেনদেনকে অত্যন্ত নিরাপদ করে তোলে। লেনদেনগুলি অপরিবর্তনযোগ্য, যার ফলে প্রতারণার সম্ভাবনা কম। ব্যবহারকারীদের তহবিলের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে সাহায্য করে।

বেনামী লেনদেন:

ব্যবহারকারীদের পরিচয় গোপন রাখা সম্ভব। গোপনীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যারা তাদের আর্থিক তথ্য গোপন রাখতে চান তাদের জন্য উপকারী।

অন্যান্য সুবিধা:

সীমিত সরবরাহ: 
মাত্র ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন তৈরি করা হবে, যা এটিকে মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে।
স্বচ্ছতা: 
লেনদেনগুলি সকলের জন্য উন্মুক্ত এবং ব্লকচেইনে রেকর্ড করা হয়।
নিয়ন্ত্রণের অভাব: 
কোনও কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ না করায়, লেনদেনের উপর কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই।

বিটকয়েন এর কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা রয়েছে যা আমরা উপরে আলোচনা করেছি। তবে, এর কিছু ঝুঁকিও রয়েছে। বিটকয়েন ব্যবহারের আগে ঝুঁকি এবং সুবিধা সম্পর্কে ভালোভাবে জানা গুরুত্বপূর্ণ।

বিটকয়েন ব্যবহারের অসুবিধা:

বিটকয়েন, বিশ্বের প্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সি, বেশ কিছু সুবিধা প্রদান করে। তবে এর কিছু উল্লেখযোগ্য অসুবিধাও রয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এই আর্টিকেলে আমরা বিটকয়েন ব্যবহারের কিছু প্রধান অসুবিধা নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো:

মূল্যের অস্থিরতা:

বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত ওঠানামা করতে পারে, যা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ। দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য অনিশ্চয়তা তৈরি করে। দ্রুত মূল্য হ্রাসের ফলে আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।

প্রযুক্তিগত জটিলতা:

প্রযুক্তিগতভাবে জটিল হতে পারে, বিশেষ করে যারা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে নতুন তাদের জন্য। ওয়ালেট সেট আপ করা, লেনদেন করা, এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা জটিল হতে পারে। ভুলের ফলে কয়েন হারানোর সম্ভাবনা থাকে।

নিয়ন্ত্রণের অভাব:

কোনও কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ না করায়, সমস্যার সমাধানের জন্য কোনও কর্তৃপক্ষ নেই। প্রতারণা, হ্যাকিং, বা তহবিল চুরির শিকার হলে সহায়তা পাওয়া কঠিন। আইনি জটিলতা এবং নিয়ন্ত্রণের অভাব ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

অবৈধ লেনদেন:

অবৈধ লেনদেনের জন্য ব্যবহার করা হতে পারে, যার ফলে আইনি জটিলতা দেখা দিতে পারে। অর্থায়ন সন্ত্রাসবাদ এবং অর্থ পাচারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। বৈধ ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ন্ত্রণ আরও কঠোর করতে পারে।

বিটকয়েন ব্যবহারের কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা থাকলেও এর অসুবিধাও আছে, এর ঝুঁকিগুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়। ব্যবহারকারীদের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকা, বিটকয়েন সম্পর্কে জানা এবং সতর্কতার সাথে বিটকয়েন ব্যবহার করা উচিত।

বিটকয়েন ব্যবহারের আগে যা জানা জরুরি:

উপরের অধ্যায়গুলো থেকে জানলেন বিটকয়েন কি কিভাবে কাজ করে এখন আলোচনা করবো বিটকয়েন ব্যবহারের আগে আপনার অবশ্যই যে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা উচিত:

প্রযুক্তি:

  • বিটকয়েন কীভাবে কাজ করে?
  • ওয়ালেট কী? বিভিন্ন ধরণের ওয়ালেট সম্পর্কে জানুন।
  • লেনদেন কীভাবে করবেন?
  • নিরাপত্তার জন্য সর্বোত্তম অনুশীলন (যেমন, স্ট্রং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা, টু স্টেপ সেট করা) সম্পর্কে জানুন।

ঝুঁকি:

  • মূল্যের অস্থিরতা: বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত ওঠানামা করতে পারে।
  • প্রযুক্তিগত জটিলতা: প্রযুক্তিগতভাবে জটিল হতে পারে, বিশেষ করে যারা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে নতুন তাদের জন্য।
  • নিয়ন্ত্রণের অভাব: কোনও কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ না করায়, সমস্যার সমাধানের জন্য কোনও কর্তৃপক্ষ নেই।
  • অবৈধ লেনদেন: অবৈধ লেনদেনের জন্য ব্যবহার করা হতে পারে, যার ফলে আইনি জটিলতা দেখা দিতে পারে।

আইনি দিক:

  • আপনার দেশে বিটকয়েনের আইনি অবস্থা কী?
  • বিটকয়েন ব্যবহারের জন্য কোনও আইনি বাধ্যবাধকতা আছে কি?
  • কর কর্তন সম্পর্কে আপনার কী জানা উচিত?

নির্ভরযোগ্য উৎস:

  • বিটকয়েন সম্পর্কে জানার জন্য নির্ভরযোগ্য উৎস ব্যবহার করুন।
  • বিভিন্ন ওয়ালেট, এক্সচেঞ্জ এবং বিনিয়োগ প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে রিসার্চ করুন।
  • অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ নিন।

বিটকয়েন ব্যবহারের আগে সতর্কতা অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ। ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকুন, বিটকয়েন সম্পর্কে জানুন এবং সাবধানতার সাথে বিটকয়েন ব্যবহার করুন।

বিটকয়েন ব্যবহারের জন্য কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম

বিটকয়েনে ব্যবহারের জন্য একটি বিশেষ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এটি সহজ এবং নিরাপদভাবে লেনদেন করা যায়। প্রযুক্তিগত উন্নতি, সিকিউরিটি, এবং ব্যবহারকারীদের সুবিধার দিক থেকে কিছু জনপ্রিয় বিটকয়েন প্ল্যাটফর্ম নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

  1. Coinbase: Coinbase নতুনদের জন্য জনপ্রিয়, ব্যবহার করা সহজ। একটি প্রমিনেন্ট ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এবং ওয়ালেট প্ল্যাটফর্ম। এটি ব্যবহার করে সহজে বিটকয়েন ক্রয় ও বিক্রয় করতে পারবেন।
  2. Binance: Binance বিশ্বের বৃহত্তম ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ, বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্ম হিসাবে পরিচিত। এটির মাধ্যমে বিটকয়েন লেনদেন করা যায় ও বিভিন্ন ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেড করা যায়।
  3. Kraken: Kraken হলো আরেকটি জনপ্রিয় বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্ম। এটি উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে ট্রেড করার জন্য বেশ পরিচিত।
  4. Blockchain.com: Blockchain.com একটি জনপ্রিয় বিটকয়েন ওয়ালেট প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবহারকারীদের বিটকয়েন স্টোর করতে এবং লেনদেন করতে সাহায্য করে।

এই প্ল্যাটফর্মগুলি প্রযুক্তিগত সুরক্ষা, ব্যবহারকারীদের সুবিধা, এবং বিটকয়েন ও অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলির সাথে ভালো সেবা প্রদান করে থাকে।

আরও পড়ুনঃ ১ বিটকয়েন সমান কত টাকা | 1 Bitcoin = Taka

শেষকথা:

আশাকরি আজকের আর্টিকেল থেকে বিটকয়েন কি এটি কিভাবে কাজ করে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। সতর্কতা অবলম্বন করে, বিটকয়েন ব্যবহার করে ঝুঁকি কমাতে পারেন এবং এই উদ্ভাবনী প্রযুক্তির সুবিধাগুলো উপভোগ করতে পারেন।

বিটকয়েন, বিকেন্দ্রীভূত ডিজিটাল মুদ্রার জগতের অগ্রদূত, দ্রুত লেনদেন, বেনামী ব্যবহার এবং মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে সুরক্ষার মতো বেশ কিছু আকর্ষণীয় সুবিধা প্রদান করে। তবে, এর ঝুঁকিগুলোও এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়। মূল্যের অস্থিরতা, প্রযুক্তিগত জটিলতা, নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং অবৈধ লেনদেনের ঝুঁকি বিটকয়েন ব্যবহারকারীদের জন্য ঝুঁকি তৈরি করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *